No products in the cart.
Mouse over to zoom in
Product Details :
– Material : Polyester and imported elastic fibers
– Feature : Breathable,anti-bacterial
– Type : Mesh and stripe type
– Size : Adjustable
বেল্ট ব্যবহারের সুবিধাঃ
– নরমাল ডেলিভারির পর একদিন পর থেকেই এই বেল্ট পরা যায়।
– তবে সিজারের পর যখন এনেস্থেশিয়ার প্রভাব কেটে যাবে অথবা সেলাই শুকানোর পর থেকেই বেল্ট পরা যায়। দিনে ১০ থেকে ১২ ঘন্টা করে অন্তত ৪০দিন পর্যন্ত বেল্ট ব্যবহার করা উত্তম।
– সার্জারির পর হাঁচি-কাশি ও টয়লেট ব্যবহার করার সময় বেল্ট ব্যবহার ভালো। এতে হাঁটতে সুবিধা হবে।
– এটি পেটের চারপাশে আরামদায়ক টাইট একটি বন্ধনি হিসেবে কাজ করে। হালকা প্রেশারের কারণে পেটের থলথলে ভাব কমে যায়।
– সিজারের সময় পেটের কয়েক স্তরের মাংস পেশি কেটে যায়। বেল্ট পরার ফলে প্রেশারের কারণে সেই পেশি জোরা লাগার পদ্ধতি ত্বরান্বিত হয়।
– বেল্ট ব্যবহার করলে নবজাতককে কোলে নিতে, দুধ খাওয়াতে, নাড়াচাড়া করতে শুবিধা হয় এবং ব্যথা কম হয়।
– সিজারের পর নিয়মিত বেল্ট ব্যবহার করলে প্রথম ৪ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যেই জরায়ু পূর্বাবস্থায় ফিরে আসে।
– কোমর ব্যথায় উপশম হয়।
কখন বেল্ট পরা যাবে না?
– সিজারের পর ইনফেকশন থাকলে বেল্ট ব্যবহার করা যাবে না।
– অতিরিক্ত টাইট করে বেল্ট ব্যবহার করলে হার্নিয়া হতে পারে বা ইন্টার্নাল ব্লিডিং হতে পারে। সেক্ষেত্রে বেল্ট ব্যবহারে সাবধান হতে হবে।
– গরমের সময় বেশিক্ষন বেল্ট ব্যবহার করলে বা ঘাম হলে ইনফেকশন হতে পারে বা র্যাশ অথবা চুলকানি হতে পারে।
– প্রসবকালীন উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে বেল্ট ব্যবহারে সাবধান হতে হবে। অনেকের হার্টে চাপ পড়ে বুক ধড়ফড় করতে পারে। সেক্ষেত্রে বেল্ট ব্যাবহার করা যাবে না।
সতর্কতাঃ
– বেল্ট এমনভাবে বাধঁবেন যেন তা খুব বেশি শক্ত বা খুব বেশি ঢিলেঢালা না হয়। সহনীয় হয় এমনভাবে বাধঁবেন।
– খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট পর বেল্ট বাঁধবেন। ঘুম এবং গোসলের সময় বেল্ট পরবেন না।
– বেল্ট ভিজে গেলে ভেজা বেল্ট পরবেন না। এতে র্যাশ হতে পারে।